চাঁদপুরের ইলিশ, মতলবের ক্ষীর
যদি আপনারা সবাই মিলে ঘুরতে যেতে না পারেন, তবে কমিউনিটির যে প্রতিবেশী সম্প্রতি চাঁদপুর যাবে তাকে বলে দিন না। এমন ঐতিহ্যবাহী খাবারের স্বাদ মিস করবেন না বরং প্রতিবেশীরা মিলে উপভোগ করুন।
ইলিশের নাম শুনলে যে জেলার কথা মনে পড়ে সেটা হচ্ছে চাঁদপুর। চাইলে পরিবার কিংবা প্রতিবেশীরা মিলে ঢাকা থেকে দিনে যেয়ে দিনে ঘুরে আসা যায় এমন একটি জেলা। মৌসুমের সবচেয়ে ভালো মানের এবং পরিমানে ইলিশ ধরা পড়ে এখানে। পদ্মা নদীর আসল ইলিশের চেহারাটা অন্যরকম। একদম রুপালী, কোন লালচে আভা নেই। এখানকার বাড়িতে বাড়িতে চলে পদ্মার ইলিশের নানা ধরনের পদ, যা শুধু চাঁদপুরবাসীরাই উপভোগ করতে পারে। তবে যদি আপনারা একসাথে যান, তাহলে বড় বড় ইলিশ কিনে , ঘাটে বসে নিতে পারবেন তাজা ইলিশের স্বাদ।
ইলিশের বর্তমান দাম নিয়ে প্রথম আলোর প্রতিবেদনটি দেখে নিতে পারেন -
চাঁদপুর ইলিশের জন্য একনামে পরিচিত হলেও এই এলাকার অন্য একটি খাবার বিখ্যাত, সেটা হচ্ছে মতলবের ক্ষীর।
চাঁদপুর জেলার সবচেয়ে ছোট উপজেলার নাম হচ্ছে “মতলব দক্ষিণ”। ব্রিটিশ আমল থেকে এখানাকার খামারীদের সরবারহ করা খাঁটি গরুর দুধ দিয়ে তৈরী করা হয় এই সুস্বাদু ক্ষীর, যা মতলবের ক্ষীর নামে পরিচিত। প্রায় দশ কেজি দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে দুই কেজি ক্ষীর বানানো হয়।
ভাবছেন খুব মিষ্টি?
না, মাত্র ১০০ গ্রামের মতো চিনি লাগে দুই কেজি ক্ষীর তৈরীতে বাকিটা দুধের প্রাকৃতিক মিষ্টতা। একবার খেলে সহজে ভোলার নয় এমন দুটি খাবার আছে চাঁদপুরে। চাঁদপুর বাসীর সৌভাগ্য, তারা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেমন উপভোগ করতে পারে, তেমনি খেতে পারে পদ্মার ইলিশ, সাথে মতলবের ক্ষীর। এই সৌভাগ্য থেকে আপনারা কেন বঞ্চিত হবেন?
আপনাদের মতলবের ক্ষীর নিয়ে আরো জানার আগ্রহ থাকলে - প্রথম আলোর এই প্রতিবেদন দেখতে পারেনঃ
যদি আপনারা সবাই মিলে ঘুরতে যেতে না পারেন, তবে কমিউনিটির যে প্রতিবেশী সম্প্রতি চাঁদপুর যাবে তাকে বলে দিন না। এমন ঐতিহ্যবাহী খাবারের স্বাদ মিস করবেন না বরং প্রতিবেশীরা মিলে উপভোগ করুন।
স্কয়ারফিটের সেবা সম্পর্কে জানতে দেখে নিন
সিরাজগঞ্জের কি বিখ্যাত?